সাউথইস্ট ব্যাংকের গৌরবময় ৩০ বছরের পথচলা:
ডেস্ক রিপোর্ট :
সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি ১৯৯৫ সালে যাত্রা শুরু করে দেশের ব্যাংকিং খাতে আস্থা, উদ্ভাবন ও মানসম্পন্ন সেবার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত গড়ে তুলেছে। তিন দশকে ব্যাংকটি রূপ নিয়েছে একটি আধুনিক, ভবিষ্যতমুখী আর্থিক প্রতিষ্ঠানে- যার মূল লক্ষ্য ছিলো আর্থিক অন্তর্ভুক্তি, টেকসই প্রবৃদ্ধি, ডিজিটাল উদ্ভাবন এবং নিরবচ্ছিন্ন গ্রাহকসেবা। দেশজুড়ে বিস্তৃত শাখা নেটওয়ার্ক ও প্রযুক্তিনির্ভর সেবার মাধ্যমে ব্যাংকটি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।রোববার (২৫ মে) সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি এর ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী, একটি দীর্ঘ যাত্রার গৌরবময় অধ্যায়। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ২৪ মে সাউথইস্ট ব্যাংক আয়োজন করে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান, যা অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ চীন-মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব নাজমা মোবারেক। তিনি ব্যাংকটির আর্থিক ও সামাজিক খাতে অব্যাহত অবদানকে সাধুবাদ জানান।বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মোহাম্মদ জাকির হোসাইন চৌধুরী। ব্যাংকের চেয়ারম্যান এম এ কাশেম এই দীর্ঘ যাত্রায় গ্রাহক, অংশীদার ও সকল কর্মকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, সততা, আস্থা আর উদ্ভাবনের পথ ধরেই আমাদের এগিয়ে চলা।এছাড়াও বক্তব্য রাখেন ব্যাংকের ভাইস চেয়ারপারসন রেহানা রহমান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) আবিদুর রহমান চৌধুরী।সাউথইস্ট ব্যাংকের গৌরবময় পথচলা যার হাত ধরে তিনি হলেন এম এ কাশেম, প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও উদ্যোক্তা পরিচালক। তিনি নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান হিসেবে চারবার দায়িত্ব পালন করেছেন। বাংলাদেশের সকল ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংস্থা ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সাবেক সফল সভাপতি ছিলেন তিনি। বিশিষ্ট শিল্পপতি কাশেম একজন শিক্ষার নিবেদিত প্রাণ পৃষ্ঠপোষক, বিশিষ্ট সমাজসেবী এবং একজন সক্রিয় সমাজকর্মী। এছাড়াও দেশের সকল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধিত্বকারী অ্যাসোসিয়েশন অব প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি (এপিইউবি) সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন।এছাড়াও উক্ত অনুষ্ঠানে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যবৃন্দ, ব্যাংকের গ্রাহকবৃন্দ, শিল্পী সাহিত্যিক, অর্থনৈতিক-বাণিজ্যিক, সাংস্কৃতিক, প্রশাসনিক কর্মকর্তাবৃন্দ, ব্যাংকের ঢাকা জেলার নির্বাহী-কর্মকর্তাবৃন্দ ছাড়াও সমাজের বিভিন্ন অঙ্গনের উচ্চপদস্থ ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন ।